ছেলেটি এবং মেয়েটি দুজন দুজনকে খুব
ভালবাসতো। কিন্তু ছেলেটির পরিবার
খুব গরীব হওয়ায় মেয়েটির পরিবার
তাদের এই সম্পর্ক মেনে নিতে চাইল
না।
ছেলেটি চেয়েছিল পরিবারের
সম্মতিতে মেয়েটিকে বিয়ে করতে।
তাই সে আপ্রাণ চেষ্টা করল মেয়েটির
বাবা মাকে রাজি করাতে। মেয়েটির
বাবা মা বুঝতে পারলো যে ছেলেটি খুব
ভালো মনের একজন মানুষ। তাই
তারা ছেলেটিকে মেনে নিলেন।
ভালবাসতো। কিন্তু ছেলেটির পরিবার
খুব গরীব হওয়ায় মেয়েটির পরিবার
তাদের এই সম্পর্ক মেনে নিতে চাইল
না।
ছেলেটি চেয়েছিল পরিবারের
সম্মতিতে মেয়েটিকে বিয়ে করতে।
তাই সে আপ্রাণ চেষ্টা করল মেয়েটির
বাবা মাকে রাজি করাতে। মেয়েটির
বাবা মা বুঝতে পারলো যে ছেলেটি খুব
ভালো মনের একজন মানুষ। তাই
তারা ছেলেটিকে মেনে নিলেন।
কিন্তু ছেলেটি ছিল একজন সৈনিক।
তাই
যুদ্ধের জন্য তাকে দূর
ের এক অন্য এক শহরে চলে যেতে হল।
কিন্তু সে মেয়েটির
কাছে প্রতিজ্ঞা করে গিয়েছিলো যে এক
বছর পর যুদ্ধ শেষে সে যখন
বাড়ি ফিরবে তখন মেয়েটিকে তার
ঘরের বউ করে নিয়ে যাবে। চোখের
জলে মেয়েটি বিদায় দিলো তাকে...
মেয়েটি অপেক্ষা করতে থাকে...কিন্তু
এর মাঝেই ঘটে যায়
একটি অঘটন...একটি সড়ক দুর্ঘটনায়
মেয়েটির চেহারা ক্ষত-বিক্ষত
হয়ে যায়...তার শরীরও অনেক আঘাত
পায়...
মেয়েটি আয়নায় নিজের
চেহারা দেখে চিৎকার
করে কাঁদে...সে ভাবে যে তার এই
চেহারা দেখে ছেলেটি হয়তো তাকে আর
ভালবাসবে না...তাই সে ছেলেটির
সাথে আর কোন যোগাযোগ
করে না...ছেলেটির চিঠির উত্তর দেয়
না, ফোন ধরে না...
এভাবে কেটে যায় এক বছর...মেয়েটির
মা একদিন
মেয়েটিকে বলে যে ছেলেটি বাড়ি ফিরেছে...
মেয়েটি তার মাকে তার অনুরোধ
করে যে তিনি যেন তার
সম্পর্কে ছেলেটিকে কিছু
না বলে...ছেলেটি তার খোঁজ
করলে তিনি যেন বলেন
যে সে এখানে নেই...
মেয়েটির মা তখন মেয়েটিকে বলে যে,
ছেলেটি বিয়ে করতে যাচ্ছে...তিনি বিয়ের
কার্ডটা মেয়েটির হাতে দেন...
মেয়েটির মন ভেঙ্গে যায়...কারন
সে তখনও ছেলেটিকে খুব ভালবাসতো...
এক বুক কষ্ট
নিয়ে সে কার্ডটি খুলল...এবং দেখল
ছেলেটির পাশে আর কারো নয়, তার
নিজের নাম...!!
“এটা অসম্ভব...এটা হতে পারে না”,
মেয়েটি কাঁদতে কাঁদতে বলল...
তখনি ছেলেটি একগুচ্ছ লাল গোলাপ
নিয়ে মেয়েটির
সামনে দাঁড়ালো...এবং বলল
মেয়েটি হাত দিয়ে নিজের
চেহারা আড়াল করে উত্তর দিলো,
“আমি কুৎসিত......”
মেয়েটির হাত দুটো ধরে ছেলেটি বলল,
“না, তুমি ঠিক আগের মতই
সুন্দর...তোমার অনুমতি ছাড়াই তোমার
মা আমকে সব জানিয়েছিলেন, তোমার
কিছু ছবিও পাঠিয়েছিলেন...
তোমাকে দেখে আমার কখনই
মনে হয়নি যে কিছু পরিবর্তন
হয়েছে...তুমি আমার কাছে এখনও সেই
মেয়েটিই আছো,
যাকে আমি ভালবেসেছিলাম...
(সংগৃহীত)যুদ্ধের জন্য তাকে দূর
ের এক অন্য এক শহরে চলে যেতে হল।
কিন্তু সে মেয়েটির
কাছে প্রতিজ্ঞা করে গিয়েছিলো যে এক
বছর পর যুদ্ধ শেষে সে যখন
বাড়ি ফিরবে তখন মেয়েটিকে তার
ঘরের বউ করে নিয়ে যাবে। চোখের
জলে মেয়েটি বিদায় দিলো তাকে...
মেয়েটি অপেক্ষা করতে থাকে...কিন্তু
এর মাঝেই ঘটে যায়
একটি অঘটন...একটি সড়ক দুর্ঘটনায়
মেয়েটির চেহারা ক্ষত-বিক্ষত
হয়ে যায়...তার শরীরও অনেক আঘাত
পায়...
মেয়েটি আয়নায় নিজের
চেহারা দেখে চিৎকার
করে কাঁদে...সে ভাবে যে তার এই
চেহারা দেখে ছেলেটি হয়তো তাকে আর
ভালবাসবে না...তাই সে ছেলেটির
সাথে আর কোন যোগাযোগ
করে না...ছেলেটির চিঠির উত্তর দেয়
না, ফোন ধরে না...
এভাবে কেটে যায় এক বছর...মেয়েটির
মা একদিন
মেয়েটিকে বলে যে ছেলেটি বাড়ি ফিরেছে...
মেয়েটি তার মাকে তার অনুরোধ
করে যে তিনি যেন তার
সম্পর্কে ছেলেটিকে কিছু
না বলে...ছেলেটি তার খোঁজ
করলে তিনি যেন বলেন
যে সে এখানে নেই...
মেয়েটির মা তখন মেয়েটিকে বলে যে,
ছেলেটি বিয়ে করতে যাচ্ছে...তিনি বিয়ের
কার্ডটা মেয়েটির হাতে দেন...
মেয়েটির মন ভেঙ্গে যায়...কারন
সে তখনও ছেলেটিকে খুব ভালবাসতো...
এক বুক কষ্ট
নিয়ে সে কার্ডটি খুলল...এবং দেখল
ছেলেটির পাশে আর কারো নয়, তার
নিজের নাম...!!
“এটা অসম্ভব...এটা হতে পারে না”,
মেয়েটি কাঁদতে কাঁদতে বলল...
তখনি ছেলেটি একগুচ্ছ লাল গোলাপ
নিয়ে মেয়েটির
সামনে দাঁড়ালো...এবং বলল
মেয়েটি হাত দিয়ে নিজের
চেহারা আড়াল করে উত্তর দিলো,
“আমি কুৎসিত......”
মেয়েটির হাত দুটো ধরে ছেলেটি বলল,
“না, তুমি ঠিক আগের মতই
সুন্দর...তোমার অনুমতি ছাড়াই তোমার
মা আমকে সব জানিয়েছিলেন, তোমার
কিছু ছবিও পাঠিয়েছিলেন...
তোমাকে দেখে আমার কখনই
মনে হয়নি যে কিছু পরিবর্তন
হয়েছে...তুমি আমার কাছে এখনও সেই
মেয়েটিই আছো,
যাকে আমি ভালবেসেছিলাম...