ছেলে- কি করছো?
মেয়ে- ছবি আকঁছি।
ছেলে- ওটা তো একটা বিন্দু।
মেয়ে-তুমি ছুঁয়ে দিলেই বৃত্ত হবে।
কেন্দ্র হবে তুমি। আর
আমি হবো বৃত্তাবর্ত।
ছেলে- কিন্তু আমি যে বৃত্তে আবদ্ধ
হতে চাই না। আমি চাই অসীমের
অধিকার।
মেয়ে- একটু অপেক্ষা করো। . . .
এবার দেখো।
ছেলে- ওটা কি? ওটা তো তুলো।
মেয়ে- তুমি ছুঁয়ে দিলেই আকাশ
হবে। তুমি হবে নি:সীম দিগন্ত।
আর আমি হবো দিগন্তরেখা।
ছেলে- কিন্তু সে তো অন্ধকার
হলেই মিলিয়ে যাবে।
আমি চিরন্তন হতে চাই।
মেয়ে- আচ্ছা, এবার দেখো।
ছেলে- একি! এ তো জল।
মেয়ে- তুমি ছুঁয়ে দিলেই সাগর
হবে।তুমি হবে জলকণা। আর
আমি হবো জলাধার।
ছেলে- আমার
যে খন্ডিতে বিশ্বাস নেই। আমার
দাবী সমগ্রের।
মেয়ে- একটু অপেক্ষা করো। এবার
চোখ খোল।
ছেলে- ওটা কি আঁকলে?
ওটা তো একটা হৃদয়।
মেয়ে- হ্যাঁ, এটা হৃদয়।
যেখানে তুমি আছো অসীম মমতায়,
চিরন্তন ভালোবাসায়। এবার
বলো আর কি চাই তোমার?
ছেলে- সারাজীবন শুধু ওখানেই
থাকতে চাই।
(সংগৃহীত)
মেয়ে- ছবি আকঁছি।
ছেলে- ওটা তো একটা বিন্দু।
মেয়ে-তুমি ছুঁয়ে দিলেই বৃত্ত হবে।
কেন্দ্র হবে তুমি। আর
আমি হবো বৃত্তাবর্ত।
ছেলে- কিন্তু আমি যে বৃত্তে আবদ্ধ
হতে চাই না। আমি চাই অসীমের
অধিকার।
মেয়ে- একটু অপেক্ষা করো। . . .
এবার দেখো।
ছেলে- ওটা কি? ওটা তো তুলো।
মেয়ে- তুমি ছুঁয়ে দিলেই আকাশ
হবে। তুমি হবে নি:সীম দিগন্ত।
আর আমি হবো দিগন্তরেখা।
ছেলে- কিন্তু সে তো অন্ধকার
হলেই মিলিয়ে যাবে।
আমি চিরন্তন হতে চাই।
মেয়ে- আচ্ছা, এবার দেখো।
ছেলে- একি! এ তো জল।
মেয়ে- তুমি ছুঁয়ে দিলেই সাগর
হবে।তুমি হবে জলকণা। আর
আমি হবো জলাধার।
ছেলে- আমার
যে খন্ডিতে বিশ্বাস নেই। আমার
দাবী সমগ্রের।
মেয়ে- একটু অপেক্ষা করো। এবার
চোখ খোল।
ছেলে- ওটা কি আঁকলে?
ওটা তো একটা হৃদয়।
মেয়ে- হ্যাঁ, এটা হৃদয়।
যেখানে তুমি আছো অসীম মমতায়,
চিরন্তন ভালোবাসায়। এবার
বলো আর কি চাই তোমার?
ছেলে- সারাজীবন শুধু ওখানেই
থাকতে চাই।
(সংগৃহীত)